
এই ষড়যন্ত্রের বাইরে নয়। এই সংকটের ভয়াবহতা তাদের খুব কম সংখ্যকই উপলব্ধি করতে পারছে ফলে তারা এর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে পারছে না, প্রস্তুতিও নিতে পারছে না। অথচ তারা যদি নিজেদের মধ্যকার যাবতীয় অনৈক্য, বিভাজন, হানাহানি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হতে না পারে তাহলে তাদেরও মর্মান্তিক পরিণতি ভোগ করা লাগতে পারে। তখন মুসলিম অমুসলিম, আস্তিক নাস্তিক কেউই রেহাই পাবে না।
.
আমাদের এ বক্তব্যের মর্মার্থ অনেকেই তখন বুঝতে পারেন নি কিংবা বিশ্বাস করেন নি। আজকে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলমানকে (কিছু হিন্দুও আছে) তাদের পিতৃপুরুষের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে কী ভয়ানক পৈশাচিক হত্যাকা- ঘটানো হচ্ছে, কীভাবে নির্বিচারে জ্বালাও-পোড়াও, নির্যাতন, ধর্ষণ চলছে, তা আমরা সবাই গণমাধ্যমে দেখছি। ভিটে-মাটি ছেড়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মুখে নির্যাতনের যে বর্ণনা আমরা পাচ্ছি, তাতে যে কোনো সুস্থমস্তিষ্ক মানুষ আতঙ্কিত হতে বাধ্য।
.
শুধু তাই নয়, এ ঘটনাকে ইস্যু করে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ আজ বড় ধরনের হুমকির মুখোমুখি। অনেক সামরিক বিশেষজ্ঞ, নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীমহল আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুটি বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বকেই হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে।
.
আমরা মনে করি যে, এ ইস্যুতে প্রধানত দু’টি কারণে আমাদের দেশ হুমকির মুখে পড়েছে। প্রথমত, রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে তাদেরকে বাংলাদেশে চলে আসতে বাধ্য করা ও উপর্যুপরিভাবে বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করাসহ নানাভাবে বাংলাদেশকে হুমকি ও উস্কানি প্রদান করা। তাদের এ ধরনের তৎপরতায় এটা স্পষ্ট যে, তারা এখানে একটি যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মুখিয়ে আছে, কারণ তারা জানে এখানে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারলে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোর কেউই মুসলিমপ্রধান রাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে না।
.
আর দ্বিতীয়ত, আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীগুলোকে এই ঘটনাগুলোর সাথে সম্পর্কিত করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এটা যদি সম্ভব হয় তাহলে সাম্রাজ্যবাদী পরাশক্তিগুলো এখানেও ইরাক, সিরিয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়।
.
আমাদের এ বক্তব্যের মর্মার্থ অনেকেই তখন বুঝতে পারেন নি কিংবা বিশ্বাস করেন নি। আজকে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলমানকে (কিছু হিন্দুও আছে) তাদের পিতৃপুরুষের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে কী ভয়ানক পৈশাচিক হত্যাকা- ঘটানো হচ্ছে, কীভাবে নির্বিচারে জ্বালাও-পোড়াও, নির্যাতন, ধর্ষণ চলছে, তা আমরা সবাই গণমাধ্যমে দেখছি। ভিটে-মাটি ছেড়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মুখে নির্যাতনের যে বর্ণনা আমরা পাচ্ছি, তাতে যে কোনো সুস্থমস্তিষ্ক মানুষ আতঙ্কিত হতে বাধ্য।
.
শুধু তাই নয়, এ ঘটনাকে ইস্যু করে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ আজ বড় ধরনের হুমকির মুখোমুখি। অনেক সামরিক বিশেষজ্ঞ, নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীমহল আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুটি বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বকেই হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে।
.
আমরা মনে করি যে, এ ইস্যুতে প্রধানত দু’টি কারণে আমাদের দেশ হুমকির মুখে পড়েছে। প্রথমত, রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে তাদেরকে বাংলাদেশে চলে আসতে বাধ্য করা ও উপর্যুপরিভাবে বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করাসহ নানাভাবে বাংলাদেশকে হুমকি ও উস্কানি প্রদান করা। তাদের এ ধরনের তৎপরতায় এটা স্পষ্ট যে, তারা এখানে একটি যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মুখিয়ে আছে, কারণ তারা জানে এখানে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারলে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোর কেউই মুসলিমপ্রধান রাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে না।
.
আর দ্বিতীয়ত, আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীগুলোকে এই ঘটনাগুলোর সাথে সম্পর্কিত করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এটা যদি সম্ভব হয় তাহলে সাম্রাজ্যবাদী পরাশক্তিগুলো এখানেও ইরাক, সিরিয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
প্রথম পাতা
