
আপনি যখনই কাউকে ট্যাগ করেন বা মেনশন করেন তখণ ঐ পোস্টের প্রতিটি লাইক, কমেন্টস্ রিএ্যাকশন সংশ্লিষ্ট ট্যাগকৃত ব্যাক্তির ওযালে নোটিফিকেশন আকারে যায়। অথ্যাৎ প্রতিটি লাইক কমেন্টেসে তার মনোযোগ আকৃষ্ট হয়। একবার চিন্তা করেন আপনারা হামেশাই মাননীয় মহাপরিচালক স্যারকে ট্যাগ করেন, তিনি যদি প্রতিটি কমেন্টেস বা সমস্যার ব্যাপারে লিখতে চান তাহলে তার আর অন্য কাজ করতে হবে বা মোবাইল ও নোটবুকের বাটন টিপতে টিপতে আঙ্গুলগুলো ক্ষয়ে যাবে নিশ্চিত। যেহেতু স্যার আপনাদের পেজে যুক্ত আছেন তাই আমার মনে হয় না তাদের আলাদাভাবে ট্যাগ করার দরকার আছে। এমননিভাবে একথা আমাদের সম্মানিত লাইন ডাইরেক্টর ডাঃ আবুল হাসেম খান স্যারের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অতি গুরুত্বপূর্ন বিষয় ছাড়া ট্যাগ করা বিষয়ে সবাইকে বিরত থাকার জন্য আহবান জানাচ্ছি। আপনারা নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন এসব কারনে কাঙ্খিত ব্যক্তিদের রেসপন্স আগের চেয়ে অনেক কমে গেছে।!!
দ্বিতীয় যে বিষয়টি লক্ষণীয় তা হলো আপনারা কাকে ট্যাগ করছেন?? কার দৃষ্টি আকর্ষন করছেন, জেনে করছেন না, না জেনে করছেন বুঝতে পারি না। আপনারা বিভিন্ন সময় স্বাস্থ্য বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ইউনিসেফের কর্মকর্তা কিংবা আপনাদের পেজের এ্যাডমিনদের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ট্যাগ বা দৃষ্টি আকর্ষন করছেন। কিন্তু তারা কি আপনার কর্তৃপক্ষ?? তাদের ট্যাগ করে লা্ভ কি? আচ্ছা এই যে আপনি যদি কাল থেকে ইস্তফা দেন বা অবসরে যান তাহলে কি আপনি যে সিসিতে কাজ করছিলেন তার চেয়ারে গিয়ে বসতে পারবেন, কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন? পারবেন না। বড়জোড় কাউকে অনুরোধ করতে পারবেন এর বেশী কিছু নয়। তাহলে একাজ করা আর বর্তমান দায়িত্বরতদের না চেনা আপনাদের মুর্খামী ছাড়া আর কি হতে পারে?
উপরোক্ত দুটি বিষয়ের উপসংহারে আপনাদের বলব, আপনারা একটি প্রতিষ্ঠিত বিভাগের কর্মী যার চেইন অব কমান্ড আপনাদেরকে অবশ্যই মানতে হবে।আপনারা আপনাদের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা, সমস্যার , বঞ্চনা বা অন্যায়ের শিকার হলে তা অবশ্যই আমাদের জানাবেন। তবে অফিশিয়াল কোন কাজের বিষয় হলে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জানালেই ভালো হয়।
শেষতঃ আপনাদের বলব আমাদের বর্তমান লাইন ডাইরেক্টর আপনাদের বিষয়ে অনেক যত্নশীল। সম্প্রতি নাটোরের ঔষধ বিতরণ রেজিষ্টারে সেবাগ্রহীতার স্বাক্ষর গ্রহণ সংক্রান্ত জটিলতা দ্রুত সমাধান সহ, বেতন প্রাপ্তি ও বিভিন্ন ভোগান্তি নিরসনে তিনি খুব দ্রুত ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তাই বলছি আপনারা আপনাদের কথা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে আনুন। গ্রুপ এ্যাডমিনদের এ বিষয়ে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।
দ্বিতীয় যে বিষয়টি লক্ষণীয় তা হলো আপনারা কাকে ট্যাগ করছেন?? কার দৃষ্টি আকর্ষন করছেন, জেনে করছেন না, না জেনে করছেন বুঝতে পারি না। আপনারা বিভিন্ন সময় স্বাস্থ্য বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ইউনিসেফের কর্মকর্তা কিংবা আপনাদের পেজের এ্যাডমিনদের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ট্যাগ বা দৃষ্টি আকর্ষন করছেন। কিন্তু তারা কি আপনার কর্তৃপক্ষ?? তাদের ট্যাগ করে লা্ভ কি? আচ্ছা এই যে আপনি যদি কাল থেকে ইস্তফা দেন বা অবসরে যান তাহলে কি আপনি যে সিসিতে কাজ করছিলেন তার চেয়ারে গিয়ে বসতে পারবেন, কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন? পারবেন না। বড়জোড় কাউকে অনুরোধ করতে পারবেন এর বেশী কিছু নয়। তাহলে একাজ করা আর বর্তমান দায়িত্বরতদের না চেনা আপনাদের মুর্খামী ছাড়া আর কি হতে পারে?
উপরোক্ত দুটি বিষয়ের উপসংহারে আপনাদের বলব, আপনারা একটি প্রতিষ্ঠিত বিভাগের কর্মী যার চেইন অব কমান্ড আপনাদেরকে অবশ্যই মানতে হবে।আপনারা আপনাদের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা, সমস্যার , বঞ্চনা বা অন্যায়ের শিকার হলে তা অবশ্যই আমাদের জানাবেন। তবে অফিশিয়াল কোন কাজের বিষয় হলে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জানালেই ভালো হয়।
শেষতঃ আপনাদের বলব আমাদের বর্তমান লাইন ডাইরেক্টর আপনাদের বিষয়ে অনেক যত্নশীল। সম্প্রতি নাটোরের ঔষধ বিতরণ রেজিষ্টারে সেবাগ্রহীতার স্বাক্ষর গ্রহণ সংক্রান্ত জটিলতা দ্রুত সমাধান সহ, বেতন প্রাপ্তি ও বিভিন্ন ভোগান্তি নিরসনে তিনি খুব দ্রুত ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তাই বলছি আপনারা আপনাদের কথা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে আনুন। গ্রুপ এ্যাডমিনদের এ বিষয়ে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।
খবর বিভাগঃ
প্রথম পাতা
বাংলাদেশ সিএইচসিপি