মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ১৪ হাজার সিএইচসিপির পক্ষে খোলা চিঠি-
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা, আপনাকে জানাচ্ছি ১৪ হাজার সিএইচসিপিদের পক্ষ থেকে স্বশ্রদ্ধ মুজিবীয় সালাম।
আসসালামু আলাইকুম।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা, আপনাকে জানাচ্ছি ১৪ হাজার সিএইচসিপিদের পক্ষ থেকে স্বশ্রদ্ধ মুজিবীয় সালাম।
আসসালামু আলাইকুম।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, দেশের দরিদ্র বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর দোর গোড়ায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্যে আমরা প্রায় ১৪ হাজার সিএইচসিপি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত আছি।
হে কমিউনিটি ক্লিনিকের জননী,
আমরা সিএইচসিপি আপনার সন্তান।
আপনি আমাদের মা।
১৪ হাজার সিএইচসিপির অভিভাবক।
আমরা দেখেছি, আপনি সব সময় অসহায় গরীব,দুঃখী মানুষের পক্ষে একজন দরদী বন্ধু। তাদের কষ্ট যেন আপনার কষ্ট। তাইতো আপনি তাদের দুঃখে বা কষ্টে কাঁদেন।
আপনার সহযোগীতায় ঐসব পরিবার গুলি ঘুরে দাঁড়ায়। মানবিকবোধ বা মানবিকতা আপনার আদর্শ। সত্য বা ন্যায়ের পক্ষে আপনার সংগ্রাম।
বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে নতুন দিশারী বা নতুন করে গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু করার পথ দেখিয়েছেন আপনি।
আজ আমরা দেশের বৃহৎ জনগোষ্টিকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছি। আমরা দেশের উন্নয়নে সহযোগী হিসাবে কাজ করে যাচ্ছি।
আমরা সিএইচসিপি আপনার সন্তান।
আপনি আমাদের মা।
১৪ হাজার সিএইচসিপির অভিভাবক।
আমরা দেখেছি, আপনি সব সময় অসহায় গরীব,দুঃখী মানুষের পক্ষে একজন দরদী বন্ধু। তাদের কষ্ট যেন আপনার কষ্ট। তাইতো আপনি তাদের দুঃখে বা কষ্টে কাঁদেন।
আপনার সহযোগীতায় ঐসব পরিবার গুলি ঘুরে দাঁড়ায়। মানবিকবোধ বা মানবিকতা আপনার আদর্শ। সত্য বা ন্যায়ের পক্ষে আপনার সংগ্রাম।
বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে নতুন দিশারী বা নতুন করে গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু করার পথ দেখিয়েছেন আপনি।
আজ আমরা দেশের বৃহৎ জনগোষ্টিকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছি। আমরা দেশের উন্নয়নে সহযোগী হিসাবে কাজ করে যাচ্ছি।
হে দেশরত্ন শেখ হাসিনা,
আপনার অবদানে আমরা সরকারে উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে প্রান্তিক লেবেলে জনগনের মাঝে স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছি।
আজ স্বাস্থ্য সেবায় বাংলাদেশ হয়েছে বিশ্বের রোল মডেল।
এই কমিউনিটি ক্লিনিকের কল্যানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি পেয়েছেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মাননা পুরূষ্কার। জনগন বিনামূল্য পাচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা। হচ্ছে দেশের উন্নয়ন।
কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা ২০১১ সালের নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে প্রায় দীর্ঘ ৫ বছর যাবত প্রকল্পের অধিন চাকরি করে যাচ্ছি।
আমাদের মধ্যে অনেকের চাকুরীর মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
অফিস থেকে শুরু করে রোগীদের কাছ থেকে অনেক কূটুক্তিমূলক আচরণ সহ্য করতে হয়।
আপনার অবদানে আমরা সরকারে উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে প্রান্তিক লেবেলে জনগনের মাঝে স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছি।
আজ স্বাস্থ্য সেবায় বাংলাদেশ হয়েছে বিশ্বের রোল মডেল।
এই কমিউনিটি ক্লিনিকের কল্যানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি পেয়েছেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মাননা পুরূষ্কার। জনগন বিনামূল্য পাচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা। হচ্ছে দেশের উন্নয়ন।
কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা ২০১১ সালের নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে প্রায় দীর্ঘ ৫ বছর যাবত প্রকল্পের অধিন চাকরি করে যাচ্ছি।
আমাদের মধ্যে অনেকের চাকুরীর মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
অফিস থেকে শুরু করে রোগীদের কাছ থেকে অনেক কূটুক্তিমূলক আচরণ সহ্য করতে হয়।
হে গনতন্ত্রের মানসকন্যা,
দেশের সিংহভাগ কমিউনিটি ক্লিনিকের অবকাঠামোগত সমস্যা বিদ্যমান।
১। কমিউনিটি ক্লিনিক সংস্কারের অভাবে বেহাল দশা।
২। অধিকাংশ ক্লিনিকে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
৩। ক্লিনিকের বাথরুম ও টিউবওয়েল দীর্ঘ দিন যাবত অকেজো পড়ে আছে।
৪। কমিউনিটি ক্লিনিকে আসা যাওয়ার যোগাযোগব্যবস্থা বেহাল দশা।
দেশের সিংহভাগ কমিউনিটি ক্লিনিকের অবকাঠামোগত সমস্যা বিদ্যমান।
১। কমিউনিটি ক্লিনিক সংস্কারের অভাবে বেহাল দশা।
২। অধিকাংশ ক্লিনিকে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
৩। ক্লিনিকের বাথরুম ও টিউবওয়েল দীর্ঘ দিন যাবত অকেজো পড়ে আছে।
৪। কমিউনিটি ক্লিনিকে আসা যাওয়ার যোগাযোগব্যবস্থা বেহাল দশা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
সিএইচসিপিরা ক্লিনিকের এসব দূর্দশার কথা দিনের পর দিন সংস্লিষ্ট উপজেলা উর্ধবতন কর্তৃপক্ষের কাছে অবহিত করলেও এখন পর্যন্ত কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। যার কারনে স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে এসব কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়ীত্বরত সিএইচসিপিদের।
দয়া করে সংশ্লিষ্ট উধর্তন কর্তৃপক্ষকে আমাদের সমস্যা সমাধানে নির্দেশ প্রদান করবেন।
সিএইচসিপিরা ক্লিনিকের এসব দূর্দশার কথা দিনের পর দিন সংস্লিষ্ট উপজেলা উর্ধবতন কর্তৃপক্ষের কাছে অবহিত করলেও এখন পর্যন্ত কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। যার কারনে স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে এসব কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়ীত্বরত সিএইচসিপিদের।
দয়া করে সংশ্লিষ্ট উধর্তন কর্তৃপক্ষকে আমাদের সমস্যা সমাধানে নির্দেশ প্রদান করবেন।
হে মাননীয় সরকার প্রধান,
আমাদের দাবী সমূহঃ
১। চাকুরী জাতীয়করণ
২। ট্রাষ্ট আইন বাতিল
৩। বেতন-ভাতা বৃদ্ধি ও নিয়মিত করা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুরের সুযোগ্য কন্যা, আপনি দেশমাতা, আপনি আমাদের মা এবং আমরা আপনার সন্তানতুল্য। মা কখনও সন্তানদের ফিরিয়ে দিতে পারে না। তাই আমরা বুকভরা আশা নিয়ে আজও বেঁচে আছি আমাদের মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে। আপনি আমাদেরকে প্রকল্পের চাকুরীর অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
আমাদের দাবী সমূহঃ
১। চাকুরী জাতীয়করণ
২। ট্রাষ্ট আইন বাতিল
৩। বেতন-ভাতা বৃদ্ধি ও নিয়মিত করা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুরের সুযোগ্য কন্যা, আপনি দেশমাতা, আপনি আমাদের মা এবং আমরা আপনার সন্তানতুল্য। মা কখনও সন্তানদের ফিরিয়ে দিতে পারে না। তাই আমরা বুকভরা আশা নিয়ে আজও বেঁচে আছি আমাদের মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে। আপনি আমাদেরকে প্রকল্পের চাকুরীর অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
পরিশেষে প্রার্থনা এই যে, অনুগ্রহ পূর্বক আমাদের চাকুরী দ্রুত রাজস্বকরনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিতে আপনার একান্ত মর্জি হয়।
বিনীত নিবেদক,
১৪ হাজার সিএইচসিপির পক্ষে
মোঃ আশিকুর রহমান
সিএইচসিপি
মো:নাসির উদ্দিন
পান্নাপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিক চারঘাট
রাজশাহী
১৪ হাজার সিএইচসিপির পক্ষে
মোঃ আশিকুর রহমান
সিএইচসিপি
মো:নাসির উদ্দিন
পান্নাপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিক চারঘাট
রাজশাহী
খবর বিভাগঃ
প্রথম পাতা
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সিএইচসিপি
